সুমন কুমার সাহাঃ যেহেতু সারিয়াকান্দি উপজেলা নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা তাই ফাস্ট কাজ হবে নদী ভাঙ্গন কিভাবে রোধ করা যায়। এখানে স্থায়ী কোন স্থাপনা করতে গেলে ভয় থেকে যায় যে আবার নদী ভাঙনের কবলে পড়ে কিনা। এখানে অনেক গুচ্ছ গ্রাম , আশ্রয় প্রকল্প আছে। আমি এসে দেখেছি ২০২২ সালের গুচ্ছ গ্রাম করা ২০২৪ সালেই নদীতে বিলিন হয়েছে। সেগুলো প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। সরকারের অনেক অর্থ অপচয় হয়। যাতে নদী ভাঙন রোধ করা যায় সেইটি আমরা ফাস্ট প্রায়োরিটি হিসেবে দেখছি।এখানে এসে প্রথমে উদ্যোগ নিয়েছি এখানে একটি নৌ বন্দর স্থাপনের জন্য নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ করেছি। নৌ বন্দর যখন স্থাপিত হবে নদী প্রতিনিয়তই ড্রেজিংএর মধ্যে থাকবে। তখন নদী আর ভাঙবে না। উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর পরিদর্শন শেষে বগুড়া জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হোসনা আফরোজা বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন ।
এর আগে তিনি সারিয়াকান্দি উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর পরিদর্শন ও দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দের সাথে মতবিনিময় করেন ।মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ, থানা, সারিয়াকান্দি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উপজেলা ভূমি অফিস, সদর ইউনিয়ন কমিউনিটি ক্লিনিক, কালিতলা ঘাট পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহরিয়ার রহমান পৌর বিএনপির সভাপতি সাহাদৎ হোসেন সনি, সহ-সভাপতি লাল মাহমুদ সহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।
No comments:
Post a Comment